দুই তীরে
প্রিয় শিক্ষার্থী, বাংলা বিষয়ের ওপর আলোচনায় আজ রয়েছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কবিতা ‘দুই তীরে’।
প্রশ্ন: ‘দুই তীরে’ কবিতার মূলভাব নিজের ভাষায় লেখো।
উত্তর: একটি নদী। সেই নদীর দুই তীরে বাস করেন দুজন মানুষ। একজন ভালোবাসেন নদীর বালুচর, যেখানে শরত্কালে চকাচকিরা ঘর বাঁধে। আর তীরে ফুটে থাকে কাশফুল। শীতের সময় সেই বালুচরে হাঁসেরা এসে ভিড় করে। কচ্ছপ রোদ পোহায়, সন্ধ্যায় তীরে এসে ভেড়ে জেলের ডিঙি। অন্যজন ভালোবাসেন বন, যার আছে ঘন ছায়া। ঘন ছায়াঘেরা সেই বন থেকে একটি রাস্তা এসে মিশেছে নদীতে। নদীর ঘাটে বধূরা আসে, জলে ভেলা ভাসায় ছেলের দল। একটি নদী কিন্তু দুই তীরের মানুষকে কী সুন্দর মিলিয়ে দিয়েছে।
প্রশ্ন: শব্দগুলোর অর্থ লেখো।
নির্জন, চকাচকি, তট, ডিঙি, আচ্ছাদন, বেণুবন।
উত্তর: নির্জন—জনশূন্য স্থান।
চকাচকি—হাঁসজাতীয় পাখি।
তট—নদীর তীর।
ডিঙি—একধরনের নৌকা।
আচ্ছাদন—ঢাকনি, ছাউনি।
বেণুবন—বাঁশবাগান।
প্রশ্ন: ঘরের ভেতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করো।
চকাচকিরা আচ্ছাদন তটে
বেণুবন নির্জন ডিঙি
ক. এলাকাটি এত — যে গা ছমছম করে।
খ. নদীর ধারে — দল বেঁধে উড়ে বেড়ায়।
গ. গ্রামের ছোট নদীগুলো দিয়ে মানুষ — করে পারাপার হয়।
ঘ. নদীর দুই — প্রতিবছর মেলা বসে।
ঙ. নদীর তীরে বটগাছটি বর্ষাকালে মানুষ — হিসেবে ব্যবহার করে।
চ. নদীর ধারে গজিয়ে ওঠা — বাতাসে দুলতে থাকে।
উত্তর: ক. এলাকাটি এত নির্জন যে গা ছমছম করে।
খ. নদীর ধারে চকাচকিরা দল বেঁধে উড়ে বেড়ায়।
গ. গ্রামের ছোট নদীগুলো দিয়ে মানুষ ডিঙি করে পারাপার হয়।
ঘ. নদীর দুই তটে প্রতিবছর মেলা বসে।
ঙ. নদীর তীরে বটগাছটি বৃষ্টির সময় মানুষ আচ্ছাদন হিসেবে ব্যবহার করে।
চ. নদীর ধারে গজিয়ে ওঠা বেণুবন বাতাসে দুলতে থাকে।
প্রিয় শিক্ষার্থী, বাংলা বিষয়ের ওপর আলোচনায় আজ রয়েছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কবিতা ‘দুই তীরে’।
প্রশ্ন: ‘দুই তীরে’ কবিতার মূলভাব নিজের ভাষায় লেখো।
উত্তর: একটি নদী। সেই নদীর দুই তীরে বাস করেন দুজন মানুষ। একজন ভালোবাসেন নদীর বালুচর, যেখানে শরত্কালে চকাচকিরা ঘর বাঁধে। আর তীরে ফুটে থাকে কাশফুল। শীতের সময় সেই বালুচরে হাঁসেরা এসে ভিড় করে। কচ্ছপ রোদ পোহায়, সন্ধ্যায় তীরে এসে ভেড়ে জেলের ডিঙি। অন্যজন ভালোবাসেন বন, যার আছে ঘন ছায়া। ঘন ছায়াঘেরা সেই বন থেকে একটি রাস্তা এসে মিশেছে নদীতে। নদীর ঘাটে বধূরা আসে, জলে ভেলা ভাসায় ছেলের দল। একটি নদী কিন্তু দুই তীরের মানুষকে কী সুন্দর মিলিয়ে দিয়েছে।
প্রশ্ন: শব্দগুলোর অর্থ লেখো।
নির্জন, চকাচকি, তট, ডিঙি, আচ্ছাদন, বেণুবন।
উত্তর: নির্জন—জনশূন্য স্থান।
চকাচকি—হাঁসজাতীয় পাখি।
তট—নদীর তীর।
ডিঙি—একধরনের নৌকা।
আচ্ছাদন—ঢাকনি, ছাউনি।
বেণুবন—বাঁশবাগান।
প্রশ্ন: ঘরের ভেতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করো।
চকাচকিরা আচ্ছাদন তটে
বেণুবন নির্জন ডিঙি
ক. এলাকাটি এত — যে গা ছমছম করে।
খ. নদীর ধারে — দল বেঁধে উড়ে বেড়ায়।
গ. গ্রামের ছোট নদীগুলো দিয়ে মানুষ — করে পারাপার হয়।
ঘ. নদীর দুই — প্রতিবছর মেলা বসে।
ঙ. নদীর তীরে বটগাছটি বর্ষাকালে মানুষ — হিসেবে ব্যবহার করে।
চ. নদীর ধারে গজিয়ে ওঠা — বাতাসে দুলতে থাকে।
উত্তর: ক. এলাকাটি এত নির্জন যে গা ছমছম করে।
খ. নদীর ধারে চকাচকিরা দল বেঁধে উড়ে বেড়ায়।
গ. গ্রামের ছোট নদীগুলো দিয়ে মানুষ ডিঙি করে পারাপার হয়।
ঘ. নদীর দুই তটে প্রতিবছর মেলা বসে।
ঙ. নদীর তীরে বটগাছটি বৃষ্টির সময় মানুষ আচ্ছাদন হিসেবে ব্যবহার করে।
চ. নদীর ধারে গজিয়ে ওঠা বেণুবন বাতাসে দুলতে থাকে।
No comments
Post a Comment